Latest posts

Q. পদার্থের রাসায়নিক ধর্ম কাকে বলে ?

যে ধর্মের সাহায্যে পদার্থের অভ্যন্তরীণ অনুর গঠন অন এবং রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য অর্থাৎ অন্য পদার্থের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণের প্রবণতা বা ক্ষমতার পরিচয় পাওয়া যায় , তাকে ওই পদার্থের রাসায়নিক ধর্ম বলে । উদাহরণ - সালফারকে বাতাসে পোড়ালে ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস উৎপন্ন হয় । এটি সালফারের রাসায়নিক ধর্ম ।

Q. ভৌত ধর্ম কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।

যে ধর্ম গুলির সাহায্যে শুধুমাত্র পদার্থের বাহ্যিক অবস্থার ও প্রকৃতির পরিচয় পাওয়া যায় কিন্তু অভ্যন্তরীণ অনুর গঠনের পরিচয় পাওয়া যায় না , তাকে পদার্থের ভৌত ধর্ম বলে । যেমন - পদার্থের ভৌত অবস্থা বর্ণ, গন্ধ, স্পর্শ , গলনাঙ্ক, স্ফুটনাংক, চৌম্বক ধর্ম, দ্রাব্যতা ইত্যাদি ।

Q. পদার্থের ধর্মকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কি কি ?

পদার্থের ধর্মকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায় । যথা - ভৌত ধর্ম ও রাসায়নিক ধর্ম ।

Q. পদার্থের ধর্ম বলতে কী বোঝো ?

প্রত্যেকটি পদার্থের নিজস্ব কতগুলি বিশেষ গুণ বা বৈশিষ্ট্য থাকে যেগুলির সাহায্যে একটি পদার্থকে অন্য একটি পদার্থ থেকে আলাদা করে চেনা যায় । পদার্থের এইসব গুণ বা বৈশিষ্ট্যকে পদার্থের ধর্ম বলে ।

LED কি ?

LED এমন একটি ইলেকট্রিক বস্তু যা সামান্য তড়িতেই আলো দেয় । এতে কোনো ফিলামেন্ট থাকে না ।

LED এর পুরো কথা কি ?

LED এর পুরো কথা Light Emitting Diode

Q. তড়িৎ চুম্বক কাকে বলে ?

চৌম্বক পদার্থকে তড়িৎ প্রবাহের মাধ্যমে চুম্বকে পরিণত করলে সেই চুম্বককে তড়িৎচুম্বক বলে ।

Q. বদ্ধ বা যুক্ত বর্তনী কাকে বলে ?

তড়িৎ বর্তনীর কোনো অংশ বিচ্ছিন্ন না হলে তড়িৎ প্রবাহ অনবরত চলতে থাকে । একে বদ্ধ বর্তনী বলে ।

Q. মুক্ত বর্তনী কাকে বলে ?

তড়িৎ বর্তনর কোনো অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে তড়িৎপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় । এই ধরনের বর্তনীকে মুক্ত বর্তনী বলে ।

Q. তড়িৎ বর্তনী কয় প্রকার ও কি কি ?

তড়িৎ বর্তনী দুই প্রকার । যথা - মুক্ত বর্তনী ও বদ্ধ বা যুক্ত বর্তনী ।

Q. তড়িৎ বর্তনী বলতে কী বোঝো ?

একটি তড়িৎ কোষের দুটি তড়িৎদ্বারকে কোনো পরিবাহী তার দিয়ে যোগ করলে তড়িৎ উৎস , রোধ ও অন্যান্য তড়িৎ যন্ত্র গুলির সমন্বয়কে তড়িৎ বর্তনী বলে ।

Q. তড়িতের কুপরিবাহী কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।

যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ চলাচল করতে পারেনা , তাদের তড়িতের কুপরিবাহী বলে । যেমন - কাচ, প্লাস্টিক , চিনামাটি , বায়ু ইত্যাদি ।

Q. তড়িতের সুপরিবাহী কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।

যেসব পদার্থের মধ্য দিয়ে তড়িৎ সহজে চলাচল করতে পারে । তাদের তড়িতের সুপরিবাহী বলে । যেমন - রুপো, তামা, অ্যালুমিনিয়াম, লোহা ইত্যাদি

Q. বোতাম সেল কী ?

ইলেকট্রিক হাত ঘড়িতে যে সেল থাকে তা দেখতে অনেকটা বোতামের মতো। এদের বোতাম সেল বলে ।

Q. সেকেন্ডারি সেল বা কোষ কাকে বলে ?

যে সকল তড়িৎ কোষ থেকে সরাসরি তড়িৎ প্রবাহ পাওয়া যায় না প্রথমে কোষগলি আহিত করলে তারা শক্তি দিতে পারে , এদের সেকেন্ডারি কোশ বা সেল বল। যেমন - গাড়ির শক্তিশালী ব্যাটারিতে যে সেল থাকে।

Q. প্রাইমারি কোশ বা ডিসপজেবল সেল কাকে বলে ?

যে ব্যবস্থার দ্বারা রাসায়নিকশক্তিকে তড়িৎশক্তিতে রূপান্তরিত করে স্থায়ী তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি করা যায় , তাকে প্রাইমারি কোশ বা সেল বলে ।

Q. তড়িৎ প্রবাহ কয় প্রকার ও কি কি ?

তড়িৎ প্রবাহ দুই প্রকার । যথা - সমপ্রবাহ ও পরিবর্তী প্রবাহ ।

Q. তড়িৎ প্রবাহ কাকে বলে ?

বাহ্যিক বলের সাহায্যে কোনো পরিবাহীর মধ্য দিয়ে মুক্ত ইলেকট্রন কনাগুলির অবিরাম প্রবাহকে তড়িৎ প্রবাহ বলে ।

তড়িৎ কয় প্রকার ও কি কি ?

তড়িৎ দুই প্রকার । যথা i) স্থির তড়িৎ ও ii) চলো তড়িৎ বা প্রবাহী তড়িৎ

নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রটি লেখ ।

মহাবিশ্বের যেকোনো দুটি বস্তু কণা তাদের কেন্দ্র সংযোগ সরলরেখা বরাবর পরস্পরকে আকর্ষণ করে । এই আকর্ষণ বল বস্তু কণা দুটির ভরের গুণ ফলের সমানুপাতীক এবং তাদের মধ্যবর্তী দূরত্বের বর্গের ব্যস্তানুপাতিক ।

© QReply. All rights reserved.